কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ - ভ্রমণ গাইড

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ - কক্সবাজার হোটেল মোবাইল নাম্বার, আপনি যদি এই বিষয়গুলো জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক আর্টিকেল টি পড়ছেন।এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করবো।


বাংলাদেশ এর সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন অঞ্চল হলো কক্সবাজার। কক্সবাজার নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। চট্রগ্রাম থেকে কক্সবাজার এর দুরত্ব ১৫২ কিলোমিটার।আর ঢাকা থেকে কক্সবাজার এর দুরত্ব ৪১৪ কিলোমিটার।কক্সবাজার এ রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত।সমুদ্র সৈকত ছাড়াও কক্সবাজার এ রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা।যেখানে বসবাস করে বিভিন্ন উপজাতি ও নৃ - তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী।আজকের এই আর্টিকেলে কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হবে।চলুন শুরু করা যাক।

সব সময় আপডেট থাকতে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে JOIN হোন

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ

কক্সবাজারকে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের ব্র্যান্ড বলে অভিহিত করা হয় থাকে।কক্সবাজারের পর্যটন শিল্পকে ঘিরে এখানে তৈরি হয়েছে অসংখ্য হোটেল,মোটেল,রিসোর্ট।তাছাড়া এখানে রয়েছে ঝিনুক মার্কেট,বার্মিজ মার্কেট।যেখানে বার্মা,থাইল্যান্ড ও চীন থেকে আসা বাহারি জিনিস পেয়ে যাবেন। প্রতিবছর বাংলাদেশ সহো বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে হাজার হাজার পর্যটক এখানে ঘুরতে আশে।কিন্তু কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে অনেককেই তেমন কোনো ধারণা রাখে না। নিম্নে কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান সমূহ

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ

কক্সবাজারের অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে।নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো।

ইনানী সমুদ্র সৈকত - কক্সবাজার

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি 

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান গুলোর ভিতরে ইনানী সমুদ্র সৈকত (Inani Samudro Soikot) অন্যতম।ইনানী সমুদ্র সৈকত এর দুরত্ব কক্সবাজার থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার।এবং হিমছড়ি থেকে ইনানী সমুদ্র সৈকতের দুরত্ব প্রায় ১৭ কিলোমিটার।কক্সবাজার থেকে ইনানী সমুদ্র সৈকত যেতে আপনার প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগবে।

অভাবনীয় সৌন্দর্যে ভরপুর এই ইনানী সমুদ্র সৈকত।আপনি যখন টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ দিয়ে ইনানী সমুদ্র সৈকতে যাবেন তখন দেখবেন একপাশে উচু উচু পাহাড় আর আরেকপাশে উত্তাল সমুদ্রের।যা আপনার দুচোখ জুড়িয়ে দিবে।রাস্তায় আরো দেখবেন সারি সারি ঝাউবাগান।

এখানকার প্রধান আকর্ষণ প্রবাল এবং পাথর।আবার ইনানী সমুদ্র সৈকতের পানি এতটায় পরিষ্কার যে আপনার পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়তে মন চাইবে।

কক্সবাজার গেলে অবশ্যই ইনানী সমুদ্র সৈকত থেকে একবার ঘুরে আসবেন।আপনি চাইলে আসার পথে হিমছড়ি দেখে আসতে পারবেন।

হিমছড়ি - কক্সবাজার


কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

পাহাড়,ঝর্ণা আর সমুদ্র অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী হচ্ছে হিমছড়ি।হিমছড়ির একপাশে দেখবেন উচু পাহাড় আরেক পাশে সুবিশাল সমুদ্র।এখানে একটি জলপ্রপাত রয়েছে।যা পর্যটকদের জন্য এখানকার প্রধান আকর্ষণ।তবে বর্ষা ছাড়া এই জলপ্রপাতে তেমন একটা পানি থাকে না।যারা বন্ধু বান্ধব নিয়ে যেতে চান তারা এখানে পেয়ে যাবেন ছাদ খোলা জিপ।যা দিয়ে হইহুল্লোড় করতে করতে ঘুরে আস্তে পারেন প্রকৃতির এই অপরূপ সন্দর্যের লীলাভূমি থেকে।

আর যারা পরিবার নিয়ে যাবেন তাদের জন্য রয়েছে অটো রিক্সা।আপনি যদি প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য দেখতে চান তাহলে তাহলে ভোর হবার আগেই চলে আসুন হিমছড়িতে।আপনি যখন সেই পাহাড় চূড়া থেকে সূর্যোদয় দেখবে আপনার চোখ দুটি জুড়িয়ে যাবে।

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত 

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

পৃথিবীর দীর্ঘতম অখণ্ডিত সমুদ্র সৈকত হলো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের দুরত্ব প্রায় ১২০ কিলোমিটার।যায় পুরোটাই বালুকাময়।এখানে আপনি কোনো কাদার অস্তিত্ব পাবেন না।
এখানে রয়েছে আধুনিক সব হোটেল ও রেস্টুরেন্ট।বালিয়াড়ি সমুদ্র সৈকতে আরো দেখতে পাবেন নানা ধরনের বিপণি বিতান।এখানে শামুক ঝিনুক দিয়ে তৈরি নানা প্রজাতির পণ্য বিক্রি করা হয় থাকে।এছাড়া রয়েছে নতুন বার্মিজ মার্কেট।

কক্সবাজার লাবনী বীচ

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

কক্সবাজারের পুরাতন সমুদ্র সৈকত যাকে বর্তমানে লাবনী বীচ বা লাবনী পয়েন্ট বলা হয়ে থাকে।কক্সবাজারের কলাতলী তে কক্সবাজার লাবনী বীচ এর অবস্থান।কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত দেখার জন্য পর্যটকেরা লাবনী পয়েন্ট ছুটে যায়।

কক্সবাজার - কলাতলী সমুদ্র সৈকত

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

কক্সবাজারের পর্যটকদের আরো একটি আকর্ষণের যায়গা হলো কলাতলী সমুদ্র সৈকত বীচ।আপনি কক্সবাজার আসলে অবশ্যই এখান থেকে ঘুরে যাবেন।

রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি


বাংলাদেশের প্রথম সামুদ্রিক মাছের একুরিয়াম হচ্ছে রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড। এখানে রয়েছে শতাধিক ছোট বড় একুরিয়াম ।এটিকে সাজানো হয়েছে একটি সুড়ঙ্গের মত করে।এখানে রয়েছে হাজারো প্রজাতির মাছ।ভিতরে গিয়ে দেখলে মনে হবে আপনি যেনো সাগর তলে ঘুরতে এসেছেন। রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড কক্সবাজারের ঝাউতলা অবস্থিত।এখানে রয়েছে নাইন ডি মুভি দেখার ব্যাবস্থা,রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি,ফটোগ্রাফির জন্য রয়েছে ডিজিটাল কালার ল্যাব,আরো রয়েছে শপিং করার ব্যাবস্থা।
কক্সবাজার আসলে এখন থেকে অবশ্যই ঘুরে যাবেন।এখানে ঢুকার পর আপনার সময় কখন কেটে যাবে বুঝতেই পারবেন না।

কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ

সেন্টমার্টিন

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ এর দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে প্রথমেই যেটি রয়েছে সেটি হলো সেন্টমার্টিন দ্বীপ।এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ।কক্সবাজার থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের মাঝে ১৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ক্ষুদ্র একটি দ্বীপ হলো সেন্টমার্টিন।স্থানীয় ভাষায় সেন্টমার্টিন কে নারিকেল জিঞ্জিরা বলেও ডাকা হয়ে থাকে ।আপনি যদি প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান তাহলে অবশ্যই সেন্টমার্টিন থেকে ঘুরে আসবেন।

মহেশখালী

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

কক্সবাজার জেলার একটি দ্বীপ উপজেলা হলো মহেশখালী।এটি কক্সবাজার থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।বাংলাদেশ এর একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ হলো মহেশখালী।জনশ্রুতি আছে প্রায় ৬০০ বছর আগে ১৫৫৯ সালে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাসের কারণে এটি বাংলাদেশ এর মূল ভূখন্ড থেকে আলাদা হয়ে যায়।এবং একটি দ্বীপের সৃষ্টি হয়।

এখানে অনেক কিছুই দেখার আছে।এখানে রয়েছে আদিনাথ মন্দির, স্বর্ন মন্দির, ঝাও বাগান, পানির বরজ, লবণের ক্ষেত ইত্যাদি।

আপনি কক্সবাজারের ৬ নং ঘাট থেকে লোকাল ট্রলার বা স্পীড বোটে করে সহজেই মহেশখালী থেকে ঘুরে যেতে পারবেন।

ছেঁড়া দ্বীপ

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

সেন্টমার্টিন থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দক্ষিণে ছেঁড়া দিপ অবস্থিত। স্থানীয়রা এটিকে ছেঁড়াদিয়া বা সিরাদিয়া নামে ডেকে থাকে। জোয়ারের সময় এই দ্বীপের বেশিরভাগ অংশ সাগরের নিচে ডুবে যায়। ছেড়া দ্বীপের পুরোটাই প্রবাল পাথর ও নারিকেল গাছের পরিপূর্ণ। সেন্টমার্টিন আসলে এবং সময় পেলে অবশ্যই ছেড়ে দিপ থেকে ঘুরে যেতে পারেন। ভাটার সময় পায়ে হেঁটেই বা সাইকেলে করে সেন্টমার্টিন থেকে ছেঁড়া দ্বীপে যাওয়া যায়।

সোনাদিয়া দ্বীপ 

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

কক্সবাজারের মহেশখালীর উপজেলার একটি দিপ হলো সোনাদিয়া।সোনাদিয়া দ্বীপের আয়তন প্রায় ৯ কিলোমিটার। আপনি যদি কম্পিং করতে ভালোবাসেন এটি আপনার জন্য একটি আদর্শ জায়গা হতে পারে । এখানে রয়েছে জলাবন,সাগড়লতায় ঘেরা বালিয়াড়ি এবং বিভিন্ন প্রজাতির জলচর প্রাণী।

সোনাদিয়া যেতে হলে আপনাকে প্রথমে মহেশখালী আসতে হবে। আপনি মহেশখালী থেকে ইঞ্জিন চালিত নৌকায় সোনাদিয়া যেতে পারবেন।

শাহপরীর দ্বীপ 

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ
সংগৃহীত ছবি

শাহপরীর দ্বীপ বাংলাদেশ এর মূল ভূখণ্ডের সর্ব দক্ষিণের একটি গ্রাম।এই দ্বীপ থেকে আপনি মায়ানমারের মংডু প্রদেশ দেখতে পারবেন। এখান থেকে আরো দেখা যাবে আরাকানের পাহাড় এবং সেন্টমার্টিন দ্বীপ।

শাহপরীর দ্বীপে যাওয়ার পথে দেখতে পাবেন রোহিঙ্গাদের বস্তি, আদিবাসী পাড়া,মাথিনের কূপ,পাহাড়ি গুহা ইত্যাদি।

শাহপরীর দ্বীপে গেলে সাগরে নামার সময় অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।এখানে কোনো লাইফ গার্ড নেই তায় নিজ উদ্যোগে জোয়ার ভাটার সময় জেনে সাগরে নামবেন।


কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থানগুলো মধ্যে আরো রয়েছে

  1. রামু রাবার বাগান
  1. কিতুবদিয়া দ্বীপ
  1. মারমেইড ইকো রিসোর্ট
  1. টেকনাফ সমুদ্র সৈকত
  1. ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক
  1. মেরিন ড্রাইভ
  1. লামাপাড়া খিয়াং
  1. সী পার্ল ওয়াটার পার্ক
  1. সমলাপুর সমুদ্র সৈকত
  1. রামু বৌদ্ধ মন্দির

কক্সবাজার ভ্রমনের উপযুক্ত সময়

সারা বছরই কক্সবাজার ভ্রমণ করে থাকে হাজারো পর্যটক।তবে একটি নির্দিষ্ট সময়ে কক্সবাজার ঘুরতে আসলে বেশি আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন।

আপনি কক্সবাজার ঘুরতে আসতে চাইলে অক্টোবর থেকে মার্চ মাস এই সময়ের ভিতরে আস্তে পারেন।এই সময়ে রোদের তেমন তীব্রতা থাকে না।আবার সমুদ্রও তুলনামূলক শান্ত থাকে।

তায় আপনি এই সময়ে ঘুরতে আসলে সব চেয়ে বেশি সাছন্দোবোধ করবেন।

 

কক্সবাজার হোটেল মোবাইল নাম্বার

এতক্ষণ কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ সম্পর্কে আলোচনা করলাম। এখন কয়েকটি  কক্সবাজার হোটেল মোবাইল নাম্বার দিয়ে আপনাদের ভ্রমণ কে আরো সহজ করার চেষ্টা করবো।

প্রতিবছর এখানে হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে ।যায় কারণে এখানে তৈরি হয়েছে বিশাল একটি পর্যটন শিল্প।যায় বলে নির্মিত হয়েছে প্রচুর হোটেল, মোটেল। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের আসে পাশে প্রায় ২৫ টি পাঁচতারকা মানের হোটেল রয়েছে। আবার এখানে চাইলে অল্প টাকা তেও থাকার মতো অনেক হোটেল রয়েছে।আপনি ছুটির দিন গুলোতে গেলে অবশ্যই আগেই রুম বুক করে যাবেন।

নিচে কয়েকটি কক্সবাজার হোটেল মোবাইল নাম্বার দেয়া হলো।

  • হোটেল সী গাল, মোবাইল -০১৭৬৬৬৬৬৫৩০ (হট লাইন), ০১৭৬৬৬৬৬৫৩১-৩৪
  • হোটেল ওসান প্যারাডাইস, মোবাইল নাম্বার - ০৯৬১৯৬৭৫৬৭৫, ০১৯৩৮৮৪৬৭৭৫
  • সী পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, মোবাইল নাম্বার - ০৩৪১৫২৬৬৬-৮০, ০২৯১৪০৪৫-৩
  • সাইমন বীচ রিসোর্ট, মোবাইল নাম্বার -০১৪০১৭৭৭৮৮৮
  • লং বীচ হোটেল - ০১৭৫৫৬৬০০৫১

দাম সহ আরো কিছু হোটেলের ফোনে নাম্বার

  • হোটেল এশিয়া রেসিডেনসিয়াল ,1200 টাকা , মোবাইল নাম্বার 01716564495
  • গ্র্যান্ড বীচ রিসোর্ট 2000-3000 টাকা, মোবাইল নাম্বার 01720355991
  • হোটেল পিংক শরে 2000 টাকা 01751033142
  • জিয়া গেস্ট ইন 2000 টাকা 01830293044
  • হোটেল স্পা কুইন 2000 টাকা 01819321888
হোটেলের টিকিট বুকিং করতে  - এখানে ক্লিক করুন 

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক গণ,আমি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান সমূহ, কক্সবাজার জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ, কক্সবাজার হোটেল মোবাইল নাম্বার এসব কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।আসা করি সকলেই আর্টিকেল টি বুঝতে পেরেছেন।আর্টিকেল টি কেমন লাগলো এবং কোনো মতামত থাকলে টা কমেন্ট করে জানাবেন। telekiit24.com এর সাথেই থাকবেন। সবার কাছে দোয়া চেয়ে আজকের মত শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।


FAQ

কক্সবাজারের সবচেয়ে সুন্দর বিচ কোনটি?

কক্সবাজারের সবচেয়ে সুন্দর বীচ হলো ইনানী সমুদ্র সৈকত।এটি কক্সবাজার থেকে প্রায় 25 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ।আপনি ইনানী যাওয়ার পথেই পাবেন হিমছড়ি

মেরিন ড্রাইভ কত কিলোমিটার?

মেরিন ড্রাইভ সড়ক প্রায় ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ।এটি কক্সবাজার এর একটি অন্যতম সুন্দর সড়ক ও দর্শনীয় রাস্তা।এর একপাশে পাহাড় আর আরেকপাশে উত্তাল সমুদ্র।

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ এর দুরত্ব?

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ প্রায় 80 কিলোমিটার।আপনি মেরিন্ড্রাইভ দিয়ে কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যেতে পারবেন।যেতে প্রায় 2 ঘণ্টা সময় লাগে।


কক্সবাজার সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে উইকিপিডিয়া দেখুন 

ভ্রমণ টিপস ও সতর্কতা:

👉*যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলবেন না।সঠিক জায়গায় ময়লা ফেলবেন।সৈকতে দয়া করে প্লাস্টিক বা পলিথিন ফেলে আসবেন না।
👉*ছুটির দিন গুলোতে না গিয়ে অন্য দিনে গেলে কম খরচে থাকতে পারবেন।
👉*কেনাকাটার ক্ষেত্রে অবশ্যই দরদাম করবেন।
👉*ছুটির দিনে আগেই হোটেল এর  টিকিট করে রাখতে পারেন।
👉*দালালদের এড়িয়ে চলুন।
👉*সমুদ্রে নামার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন।


Warning!
🚨🚨বিশেষ সতর্কতা, এখানে যেসব খরচ উল্লেখ করা হয়েছে টা সময়ের সাথে পরিবর্তনশীল।তায় ভ্রমণের পূর্বে অবশ্যই বর্তমান ভাড়া ও খরচ হিসাব করে পরিকল্পনা করবেন। আমরা যেসব প্রতিষ্ঠানের নম্বর শেয়ার করে থাকি সেখানে কোনো প্রকার আর্থিক লেনদেন করার আগে নিজে থেকে তা যাচাই করে নিবেন।কোনো প্রকার আর্থিক ক্ষতি বা সমস্যা হলে telekiit24 দায়ী নয়।


পোস্ট ট্যাগ

কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান,কক্সবাজার দর্শ,কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান,কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান রচনা,কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত,কক্সবাজার থেকে ইনানী ভাড়া,কক্সবাজার যাওয়ার উপযুক্ত সময়,কক্সবাজারে কি কি পাওয়া যায়,কক্সবাজার সম্পর্কে তথ্যনীয় স্থান সমূহ

কক্সবাজার হোটেল ভাড়া 2023,কক্সবাজার হোটেল বুকিং,কক্সবাজার হোটেল কম খরচে,কক্সবাজার নরমাল হোটেল,কক্সবাজার হোটেল প্যাকেজ,কক্সবাজার হোটেল ভাড়া ২০২২,কক্সবাজার সরকারি হোটেল,কক্সবাজারের সেরা হোটেল

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url
🚦📌📌টেলিকিট২৪.কম কোনো ফাইল স্ক্যান বা তৈরী করে না।আমরা যেসব ফাইল শেয়ার করি সেগুলো আগে থেকেই ইন্টারনেটে রয়েছে। আমাদের টিম সেগুলো সংগ্রহ করে আপনাদের জন্য শেয়ার করে। আমাদের ওয়েবসাইটে শেয়ার করা কোনো কন্টেন্ট সম্পর্কে কোনো ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কোনো প্রকার আপত্তি থাকলে আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন। আমাদের মেইল করার ঠিকানা romanuzzaman@outlook.com🔅Follow Us